ওয়েবডিফাই বিডি - সর্বশেষ ব্লগার টেমপ্লেট, ব্লগারের জন্য এসইও, ওয়েবসাইট অপ্টিমাইজেশন, শীর্ষস্থানীয় ফ্রি ব্লগার টেম্পলেট, ইনকাম অ্যাপ্লিকেশন, ব্লগিং টিপস 2020,

02 October, 2020

পেঁপে চাষ পদ্ধতি Papaya cultivation method

Papaya-cultivation-method

পেঁপে অত্যন্ত সুস্বাদু, পৃষ্টিকর ও ঔষধি গুণসম্পন্ন ফল। কাঁচা অবস্থা তরকারি  এবং পাকা অবস্থায় ফল হিসেবে খাওয়া হয়। সারা বছর পেঁপে পাওয়া যায়।

পেঁপে জাত : আমাদের দেশে শাহী, রাঁচি, ওয়াশিংটন, হানিভিউ,পুষা এবং বিদেশ থেকে আমদানি করা বিভিন্ন ধরনের #হাইব্রিড জাতের পেঁপে চাষ করা হয়।


থাই পেঁপে চাষ, শাহী পেঁপে, টপ লেডি পেঁপে চাষ, পেঁপে চাষে লাভ, পেঁপে চাষে খরচ, পেঁপে গাছের রোগবালাই, পেঁপের জাত সমূহ, পেঁপে চাষে সার প্রয়োগ, রেড লেডি পেঁপে চাষ পদ্ধতি, টবে পেঁপে চাষ পদ্ধতি, কলা চাষ পদ্ধতি, পেঁপে চাষ করে কোটিপতি, 


  জমি নির্বাচন : উচু ও মাঝারি উচু দোআঁশ মাটি পেঁপে চাষের জন্য উওম। তবে উপযুক্ত পরিচর্যা দ্বারা প্রায় সব ধরনের মাটিতেই পেঁপে চাষ করা যায়।  জমি ৩/৪ বার উওমরুপে
চাষ দিতে হয়। পেঁপে জলাবদ্ধতা সহ্য করতে পারে নাহ।

চারা  তৈরি : ভালো মিষ্টি পেঁপে থেকে বীজ সংগ্রহ করে বীজের উপরের সাদা আবরণ সরিয়ে টাটকা অবস্থায় বীজতলায় বা পলিথিন ব্যাগের মাটিতে বীজ বপন করতে হয়,। বীজ বপনের পর প্রয়োজনীয় পানি সেচ দিতে হয়। ১৬ __ ২০ দিনে চারা গজায়।

চারা রোপন পদ্ধতি : পেঁপে সারা বছর চাষ করা চাষ করা যায়। তবে বাণিকজ্যিকভাবে চাষের জন্য আশ্বীন - কার্তিক বা ফাল্গুন - চৈত্র মাস উওম  সময়। নির্বাচিত সময়ের ২মাস আগে চারা তৈরি জন্য বীজ বপন করতে হয়, দেড় থেকে দুইমাস বয়সে চারা রোপন করতে হয়। ২ মিটার দূরে ৬০ সেমি - ৬০ সেমি -৬০ সেমি আকারে মাদা তৈরি করে চারা রোপন করা যায়।  রোপনের ১৫ দিন  পূর্বে মাদার মাটিতে সার মেশাতপ হয়।

সার প্রয়োগ পদ্ধতি : প্রতিটি মাদায় ৫০০ গ্রাম টিএসপি,  ২৫০ গ্রাম জিপসাম, ২৫ গ্রাম বোরাক্স,  ২০ গ্রাম জিংক সালফেট এবং ১৫ কেজি জৈব সার মাটির সাথে ভালোবাবে মিশিয়ে দিতে হয়। চারা লাগানো পর নতুন পাতা এলে ইউরিয়া ও এমওপি সার ৫০ গ্রাম করে প্রতি এক মাস পূর্বেও এমওপি ও ইউরিয়া সার প্রয়োগ করতে হয়।

অন্তর্বতীকালীন পরিচর্যা : এক লিগ্ঙ জাতের ক্ষেত্রে প্রতি মাদায়  ৩ টি চারা রোপন করা হয়। ফুল এলে ১ টি স্তী গাছ রেখে বাকি গাছ তুলে  ফেলতে হবে। গরাগায়ণে সুবিধা জন্য বাগানে ১০% পুরুষ গাছ রাখা হয়। ফুল হতে ফল ধরা নিচ্শিত মনে হলে একটি বোঁটা একটি ফল রেখে বাকিগুলো ছিঁড়ে ফেলতে হয়। গাছ যাতে ঝড়ে না ভাঙ্গে তার জন্য গাছে একটি খুটি দিয়ে গাছ বেধে দিতে হবে।

রোগ- পোকা ও প্রতিকার : বীজতলা  বা পলিব্যাগের মাটি সেঁডসেঁতে থাকলে চারা ঢলে পড়া এবং সুষ্ঠু  নিকাশ ব্যবস্থার অভাবে বর্ষার সময় মাঠে বয়স্ক গাছে কাণ্ড পচা রোগ  দেখা দিতে পারে। ছত্রাকজনিত এ রোগ দমনে জন্য গাছের গোড়ার পানি নিকাশের ভালো ব্যবস্থা রাখতে হয়।

রোগাক্রান্ত চারা গাছ মাটি থেকে উডিয়ে পুড়িয়ে ফেলতে হয়। পেঁপে গাছে মোজাইক রোগে পাতা হলদেভাব ও মোজাইকের মতো মনে হয়। এসব রোগে পাতায় ফলক পুরু ও ভঙ্গুর হয়ে যায়। বাগানে কোনো গাছে ভাইরাস দেখা দিলে তা সাথে সাথে উপড়িয়ে পুঁতে ফেলতে হবে।

ফল সংত্রহ : ফলের কষ জলীয়ভাবে ধারণ করলে সবজি হিসেবে সংগ্রহ করা যায়। ফলের ত্বক হালকা হলদে বর্ণ ধারণ করলে পাকা ফল হিসেবে সংগ্রহ করা হয়।  জাত ভেদে ফলনে পার্থক্য দেখা যায়। তবে শাহী পেঁপের ফলন প্রতি হেক্টরে ৪০-৫০ টন।

 বোরাক্স সার, ভাইরাস রোগ, মাদা তৈরি, পেঁপে চাষ পদ্ধতি, webify-bd.blogspot.com

No comments:

Post a Comment

you are comment our site please read more your comment privacy & policy. Thanks You ☺ @Rakibulhasan399 #রাকিবুল_হাসান_রনি